What Does আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Mean?

• প্রথম পচন যদিও ভিজা থাকে পরে তা শুকিয়ে শক্ত হয়ে যায়৷

২৷ কাটুই পোকার উপদ্রব here খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে৷ প্রতি লিটার পানির সাথে ক্লোরোপাইরফর (ডারসবান) ২০ ইসি ৫ মিলিমিটার হারে মিশিয়ে গাছের গোড়া ও মাটি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে হবে৷ আলু লাগানোর ৩০-৪০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

আলু চাষ যে কোনো মাটিতে করা যায়। তবে বেলে দোআঁশ থেকে দোআঁশ মাটি আলু চাষের জন্য উত্তম। চাষের জন্য যেখানে সেচ ও নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা আছে সে সকল জমি নির্বাচন করতে হবে। তবে জমিটি অবশ্যই রৌদ্র উজ্জ্বল হওয়া বাঞ্ছনীয়। মাটি ঝুরঝুরে করে প্রস্তুত করতে হবে। আড়াআড়িভাবে সেই জমিতে কমপক্ষে ৪টি চাষ দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে চাষের জমিতে যেন বড় মাটির ঢেলা না থাকে, কারণ বড় মাটির ঢেলা আলুর সঠিক বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়। বাধাগ্রস্ত হলে আলু অনেক সময় অসম ও বিকৃত আকারে বৃদ্ধি পায়। জমি তৈরির সময় জমিতে সুষম সেচ প্রয়োগ করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাই জমির উপরিভাগ সমতল করতে হবে।

পরিপক্বতার লক্ষণ: যখন দেখা যাবে আলু গাছগুলো হলুদ হয়ে মরে যাচ্ছে তখনই বুঝতে হবে আলু তোলার উপযুক্ত সময় হয়েছে৷ সাধারণত আলুবীজ লাগাবার ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই এ আলু তোলা যায়৷

আলু দিয়ে মিষ্টি, সেমাই, নানা রকম ভর্তাসহ বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরি করা যায়। তরকারি হিসাবে খাওয়া ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত করে চিপস বিক্রি করে গৃহবধূ ও মেয়েরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারে।

• লতা ঝুলে পড়ে এবং পরবর্তীতে গাছ মারা যায়৷

 

২৷ ৩% বরিক এসিড় দ্বারা বীজ শোধন বা স্প্রে যন্ত্রের সাহায্যে প্রয়োগ করলেও ভালো ফল পাওয়া যায়৷

ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করে সেচ দেওয়ার পর মাটিতে ‘জো’ আসলে ভেলি বরাবর মাটি উঠিয়ে দিতে হবে। পরবর্তীকালে প্রয়োজনবোধে আরও এক বার এমনভাবে ভেলি বরাবর মাটি উঠিয়ে দিতে হবে যাতে আলু বাহিরে না যায় এবং স্টোলন ও আলু মাটির ভিতরে থাকে।

গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, ও জিংক সালফেট, (প্রয়োজনবোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপনের ৩০-৩৫ পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৩৫০ গ্রাম/শতক ম্যাগনেশিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরণ প্রতি শতকে ৩৫ গ্রাম প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

ছায়াময়,শীতল এবং ভাল বায়ুচলাচল এলাকায় আলু চাষের ক্ষেতের কাছে অস্থায়ী শেড তৈরি করতে হবে। শুধুমাত্র ক্ষেত থেকে সংগ্রহ করা প্রথম আলু আস্তাবলের মেঝেতে বিছিয়ে দিতে হবে। আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আলুর স্তুপ ৪৫ সেন্টিমিটারের বেশি নয়। এই অবস্থায়, নিরাময় কমপক্ষে ৩-৫ দিন সময় নেওয়া উচিত।ভালো আবহাওয়া সহ শুষ্ক, উজ্জ্বল দিনে আলু কাটা উচিত। কোদাল বা বেলচা ব্যবহার করে সারি সারি আলু চাষ করা হয়। খেয়াল রাখতে হবে যেন আলু নষ্ট না হয়। আলু তোলার পর কড়া রোদে আলু রাখবেন না।

তার হাত ধরে ভারতের পশ্চিম উপকূলের শহর মুম্বাই বা তৎকালীন বোম্বেসহ অনেক প্রদেশে আলুর চাষ বিস্তার লাভ করে। যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।

বীজ আলু থেকে অঙ্কুর গজানোর পর ১ম কুঁড়িটি ভেঙে দিতে হয়, ১ম কুঁড়ি ভেঙে দিলে অন্যান্য কুঁড়ি সমানভাবে বৃদ্ধির সুযোগ পায়। ৩০-৪০ গ্রাম ওজনের আস্ত আলু বীজ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এছাড়া কেটেও বীজ লাগানো যেতে পারে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন প্রতিটি কাটা অংশে কমপক্ষে ২টি কুঁড়ি থাকে। বীজ লাগানোর ২-৩ দিন আগে যদি আলু কেটে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে দেওয়া হয় তবে আলুর সেই কাটা অংশের ওপর একটা প্রলেপ পড়ে। এতে মাটি বাহিত রোগ জীবাণু সহজে বীজে প্রবেশ করতে পারে না। ছাই মেখেও এই কাজটি সম্পন্ন করা যেতে পারে। এতে আলুর পচন অনেকাংশে রোধ হয়। বীজআলু আড়াআড়িভাবে না কেটে লম্বালম্বিভাবে কাটা উত্তম। কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে অগ্রহায়ণ মাস অর্থাৎ নভেম্বর মাস আলু রোপণের উপযুক্ত সময়।

কীটনাশকের পরিবর্তে মেহগনির তেল, বেশ সুফল পাচ্ছেন কৃষক

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “What Does আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Mean?”

Leave a Reply

Gravatar